Magician of football
Syed
Abdus Samad, (1895-1964) football player. Syed Abdus Samad was known in Bengal
as football jadukar (magician). He was born in 1895 in Purnea of Bihar,
India. His formal education ended when he left school during his
studies in the eighth grade. Samad displayed his talents in football
from his early boyhood. His skill was 'astonishing' particularly in
dribbling and tackling and in taking measured shots. He drew attention
of the football club managers of Calcutta when he played for the Purnea
Junior Football Club. He joined the Calcutta Main Town Club in 1912.
During 1915-1920, he was actively associated with Tajhat Football Club
of Rangpur.
In 1916, Samad played in a match against Somerset Football Team of England. He played for Calcutta Orients Club in 1918 and for the East Bengal Railway Team in 1921-1930. Samad scored the most memorable trophy-winning goal of his career in 1927 against the Sherwood Forestry Team patronised by the Chief of the Indian Army Lieutenant General Sherwood Mall.
Samad was selected for the Indian National Team in 1924 and captained the side in 1926. He toured Burma, Ceylon, Hong Kong, China, Java, Sumatra, Malay, Borneo, Singapore and Britain. In a match played against China in Peking, he played as a substitute player in the second half and scored four goals in a row to give his side a 4-3 victory after trailing 0-3 in the first half. At the age of 38 Samad joined the Calcutta Mohammedan Sporting Club (established 1891) in 1933 and played for the next five years with skill, vigour and devotion. Mainly due to his contribution, his team clinched both of the First Division Football League Championship and the Indian Football Association Shield (IFA) Tournament in five consecutive years. Samad was honoured with the 'Hero of the Games' title. Samad and his son Golam Hossain played together for Railway Team in 1944.
After 1947, Samad settled in parbatipur of dinajpur district in East Pakistan and was employed in the Pakistan Eastern Railway. In 1957, he was appointed a coach of National Sports Council Board. He received the President's Award in 1962. He died on 2 February 1964 in Parbatipur. Bangladesh Football Federation organises the annual Jadukar Samad Smriti Football Tournament in his honour.
Write by [Mohammad Tawfiqul Haider]
আমাদের ইতিহাস - ফুটবল ( জাদুকর সামাদ এর গল্প)
প্রায় ৮০ বছর আগের ঘটনা।তখনো ফুটবল বিশ্বের কিংবদন্তী ব্রাজিলের পেলের জন্ম হয় নি। আর আরেক কিংবদন্তী ম্যারাডোনার কথা তো বহু দূরে। সালটা খুব সম্ভবত ১৯৩৩ কি ৩৪ হবে। ফুটবল তখন হালের ক্রেজ। সর্বভারতীয় ফুটবল দল সফরে গেছেন ইন্দোনেশিয়া।খেলার মাঠে প্রজাপতির মত উড়ছেন ৬ ফিট উচ্চতার এক কৃষ্ণকায় যুবক। ইন্দোনেশিয়ার ৪-৫ জন প্লেয়ারকে কাটিয়ে বল মারলেন গোলপোস্ট বরাবর। আফসোস, গোল হল না। বল লাগল গোলবারে। কি অদ্ভুত ব্যাপার স্যাপার। মিনিট ৫এর ভেতর আবারো সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। এইবার গো ধরে বসেছেন যুবকটি। তার শর্ট মেজারমেনট তো এমন হবার কথা না।তিনি সরাসরি ম্যাচ পরিচালনা কমিটির কাছে নালিশ করে বসলেন। গোলপোস্টের মাপ ছোট আছে। অবিশ্বাস্যের সুরে মাপা হল গোলপোস্ট। হ্যাঁ, আসলেই ইঞ্চি চারেক ছোট গোলপোস্ট। কি আর করা। শেষে বারে লাগা সবগুল শর্ট গোল হিসেবে ধরা হল। যে মানুষটির কথা এতক্ষন বলা হল তিনি আর কেউ নন। আমাদের দেশের মানুষ। সামাদ জাদুকর। ফুটবল জাদুকর সামাদ। যিনি কিনা পেলে ম্যারাডোনা্ ষ্টেফানো, গারিঞ্জা, বেকেনবাওয়ার, পুস্কাসের বহু বছর আগেই ফুটবলকে দান করেছিলেন শৈল্পিকতা, আর নৈপুণ্যতা। যিনি কিনা পায়ের জাদুতে হতবাক করেছেন হাজারো দর্শককে। মুলত তার একক নৈপুণ্যে সর্বভারতীয় ফুটবল টিম তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেনের মত শক্তিশালী টিমকে ৪-১ গোলে আর ইউরোপীয় টিমকে ২-১ গোলে পরাজিত করে। হতবাক হয়ে যায় পুরো ইউরোপের ফুটবল বোদ্ধারা। ফুটবল জাদুকর সামাদ তার বর্ণাঢ্য ফুটবল ক্যারিয়ারে এমন অনেক বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছেন। তার ২৫ বছরের বর্ণাঢ্য ফুটবল ক্যারিয়ারের সূচনা হয় কিন্তু রংপুরের তাজ ক্লাবের হয়ে। সেখান থেকে তিনি যোগ দেন কলকাতার এরিয়েন্স ক্লাবে। পরবর্তীতে তিনি ইষ্ট বেঙ্গল রেলওয়ে ক্লাব,কোলকাতা মোহনবাগান,ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাবের হয়েও খেলেছেন। ক্যারিয়ারের শেষের দিকে তিনি কোলকাতা মোহমেডানের হয়ে কিছুদিন খেলেছেন। খুব কষ্ট লাগে আমাদের দেশের তরুনেরা পেলে চেনে, ম্যারাডোনা চেনে, হালের মেসি রোনাল্ডো, নেইমারকে চেনে, কিন্তু দেশের গর্ব সামাদ জাদুকরকে চেনে না। ভাল মত জানে না। অবশ্য এদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। সরকার ই যখন জানানোর ব্যাবস্থা করে না, পর্যাপ্ত সুযোগ সৃষ্টি করে না, তখন পোলাপান জানবেই বা কিভাবে। আমার জানা নেই জাদুকর সামাদের নাম বইয়ের কোন চিপায় লেখা আছে কিনা।ও হ্যাঁ। সৈয়দ আব্দুস সামাদের নামের আগে জাদুকর উপাধি টি দিয়েছিলেন তৎকালীন বাংলার গভর্নর।
তিনি তাকে ডাকতেন wizard of football বলে।
Proud to be Bangladeshi !
ReplyDeletehttps://youtu.be/AskVrSfv18M